Tuesday, September 29, 2009

আপনি কি AVG Free Edition 8.5.409 এন্ট্রিভাইরাস নামাতে চান?

ফ্রী Download করে নিন ওপেনঅফিস ৩.১.১

মুক্ত সফটওয়্যারগূলুর মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় হচ্ছে গুচ্ছ সফটওয়্যার ওপেনঅফিস। মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের সমকক্ষ এই সফটওয়্যার দিয়ে লেখালেখি,হিসাবনিকাশ,উপস্থপনা,গ্রাফিক্সসহ সব কাজ করা যায়। এই সফটওয়্যারটি আপনি এখান থেকে DOWNLOAD করতে পারবেন। www.infocomputer-bd.blogspot.com

Saturday, September 19, 2009

বাংলাতে ফাইল ও ফোল্ডারের নাম লেখা

কম্পিউটারের হার্ডডিক্স ড্রাইভের, ফাইল বা ফোল্ডারের নাম বাংলাতে লেখা যাবে। তবে এজন্য উইন্ডোজ ২০০০ বা এর পরের ভার্সন প্রয়োজন হবে কারণ উইন্ডোজ ২০০০ এবং এর পরবর্তী সংস্করনের উইন্ডোজ ইউনিকোডের উম্মুক্ত ফন্ট সমর্থন করে। তবে বাংলা লেখার জন্য অভ্র (ইউনিকোড কমপ্লান্ট বাংলা ইনপুট সফটওয়্যার) কীবোর্ডের প্রয়োজন। অনলাইন www.omicronlab.com/avrokeyboard থেকে বিনামূল্যে এই কীবোর্ড ডাউনলোড করতে পারবেন। এরই সাথে বিভিন্ন ইউনিকোড ভিত্তিক বাংলা ফন্টও ডাউনলোড করে নিতে পারেন। এরপর অভ্র সফটওয়্যারটি ইনষ্টল করে নিন। আপনার কম্পিউটারে যদি উইন্ডোজ এক্সপি সাভিস প্যাক ২ বা তার পরের ভার্সন থাকে তাহলে Vrinda নামে একটি ইউনিকোড ভিত্তিক উম্মুক্ত বাংলা ফন্ট আছে তা নিশ্চিত থাকুন। যা একই সাথে ইংরেজী এবং বাংলা সমর্থন করে। ফন্টটি না থাকলে অন্য যেকোন ইউনিকোড ভিত্তিক ওপেন টাইপ ফন্ট ইনষ্টল করে নিন। অভ্র সফটওয়্যারটি ইনষ্টল করলে কতগুলো ইউনিকোড ভিত্তিক ওপেন টাইপ ফন্ট ইনষ্টল হবে। আপনার কম্পিউটারে যদি উইন্ডোজ এক্সপি ইনষ্টল দেওয়া থাকে তাহলে Control Panel থেকে Display Properties খুলুন। এখানে Appearance ট্যাবে কিক করে Advanced বাটনে ক্লিক করুন। তাহলে Advanced Appearance ডায়ালগ বক্স আসবে এখান থেকে Item লিষ্ট থেকে Icon সিলেক্ট করুন। এবার লিষ্ট থেকে Vrinda বা অন্য যেকোন ইউনিকোড ভিত্তিক বাংলা ওপেন টাইপ ফন্ট সিলেক্ট করুন। (আপনার কম্পিউটারের উইন্ডোজ ২০০০ হলে Control Panel থেকে Display Properties খুলে, Appearance ট্যাবে কিক করে Advanced বাটনে ক্লিক করুন। এবং Advanced Appearance ডায়ালগ বক্স আসলে সেখান থেকে Item লিষ্ট থেকে Icon সিলেক্ট করুন। এবার লিষ্ট থেকে Vrinda বা অন্য যেকোন ইউনিকোড ভিত্তিক বাংলা ওপেন টাইপ ফন্ট সিলেক্ট করুন)। এবার আপনার কম্পিউটারে বাংলা ভাষা ব্যবহার করার জন্য কনফিগার করতে হবে। উইন্ডোজ এক্সপির জন্য Control Panel থেকে Regional and Language Options খুলুন এবং Language ট্যাব থেকে Install files for complex script and right-to-left language (including Thai) চেক বক্স চেক করে Ok করুন (আপনার কম্পিউটারের উইন্ডোজ 2000 এর ক্ষেত্র Control Panel থেকে Regional Options খুলুন। এবার General ট্যাব থেকে Language settings for the system অংশটির লিষ্ট থেকে Indic সিলেক্ট করে Ok করুন)। এক্ষেত্রে আপনার উইন্ডোজ ইনষ্টলারটির প্রয়োজন হতে পারে। সুতারাং উইন্ডোজের সিডি সাথেই রাখুন। এবার অভ্র কীবোর্ড লেআউট বাংলা করে ফাইল, ফোল্ডার বা ড্রাইভের নাম বাংলাতে লিখতে পারবেন। এই অভ্র কীবোর্ড এবং ইউনিকোড ভিত্তিক বাংলা ওপেন টাইপ ফন্টের সাহায্যে বাংলাতে ওয়েব পেজ তৈরী করতে পারেন অনায়াসে। url ip blocker

Windows Genuine Notification থেকে রক্ষা পাওয়ার উপায়।

১. C:\WINDOWS\system32 এ যান (যদি উইন্ডোজ C: ড্রাইভে থাকে)।
২. এবার Wgalogon.dll ফাইলটিকে Wgalogon.dll.bak নামে রিনেম করুন।
৩. এরপরে নোটপ্যাড চালু করে Wgalogon.dll নামে (খালি রেখে) system32 ফোল্ডারে সেভ করুন।
৪. system32 ফোল্ডারে WgaTray.exe ফাইলটি ডিলিট করুন।
৬. Windows Update আপাতত বন্ধ রাখুন।
৭. কম্পিউটার রিস্টার্ট করুন।
দেখুন কাজ হয় কি না!
url ip blocker

ফায়ারফক্সে বুকমার্কের সাইট নতুন ট্যাবে খোলা

জনপ্রিয় ওয়েব ব্রাউজার মজিলা ফায়ারফক্সের বুকমার্কের সাইটগুলোতে ক্লিক করলে সাধারণত চলতি ট্যাবে খোলে। কিন্তু Open bookmarks in new tab এ্যাড-অন্সটি ইনস্টল করা থাকলে বুকমার্কের সাইটে ক্লিক করলে চলতি ট্যাবে না খুলে নতুন ট্যাবে খুলবে। এ্যাড-অন্সটি http://www.blogger.com/https//addons.mozilla.org/en-US/firefox/addon/13784 থেকে ইনস্টল করা যাবে।
url ip blocker

ফ্লাশ ফাইলকে স্ক্রিনসেভার বানানো

ফ্লাশ ফাইল সম্পর্কে নতুন করে কিছ বলার নেই। অল্প যায়গাতে আকর্ষণীয় এ্যানিমেশনের জন্য ফ্লাশের বিকল্প নেই। নিজের বানানো বা ডাউনলোড করা ফ্লাশ ফাইলকে যদি স্ক্রিনসেভার বানানো যেত তাহলে কেমন হতো! ফ্লাশ (SWF) ফাইলকে সহজেই স্ক্রিনসেভার বানানো যায় ফ্লাশ ফোজ সফটওয়্যার দ্বারা। মাত্র ৪.৯৮ মেগাবাইটের ফ্রিওয়্যার এই সফটওয়্যাটি www.goldshell.com/flashforge/main.htm থেকে ডাউনলোড করতে পারবেন। এরপরে সহজেই স্ক্রিনসেভারের ইনস্টেশন ফাইল বানাতে পারবেন।
আর যদি ভিডিও ফাইলকে স্ক্রিনসেভার বানাতে চান তাহলে আগে ভিডিও কে ফ্লাশে (SWF) এ রূপান্তর করতে হবে। ফ্রি ডিডিও টু ফ্লাশ কনভার্টার সফটওয়্যার দ্বারা ভিডিওকে সহজেই ফ্লাশে রূপান্তর করা যাবে। এই সফটওয়্যারটি
www.dvdvideosoft.comথেকে বিনামূল্যে ডাউনলোড করা যাবে। url ip blocker

কীবোর্ডের সাহায্যে মনিটর বন্ধ করা

পাওয়ার অপশনের ডিফল্ট সেটিংসে শক্তি সঞ্চয়ের জন্য নির্দিষ্ট সময় পরে মনিটর বন্ধ হবার ব্যবস্থা আছে। অনেকেই এই অপশনটি বন্ধ করে রাখে। কিন্তু প্রয়োজনে যদি কীবোর্ডের শর্টকাট ব্যবহার করে মনিটর বন্ধ করা যেত তাহলে কেমন হতো! মনিটর অফ ইউটিলিটি সফটওয়্যার দ্বারা এই সুবিধা পাওয়ার যাবে। মাত্র ৩৬৬ কিলোবাইটের ফিওয়্যার এই সফটওয়্যারটি ইনস্টল করার পরে বহনযোগ্য হিসাবে ব্যবহার করা যাবে। তবে ইনস্টল করতে মাইক্রোসফট ডট নেট ফ্রেমওয়ার্ক ২.০ বা পরের সংস্করণ প্রয়োজন হবে। সফটওয়্যাটি উইন্ডোজ এক্সপি/ভিসতা/৭ এ চলবে। সফটওয়্যারটি www.dekisoft.com/mou.php থেকে ডাউনলোড করা যাবে।url ip blocker

Thursday, September 17, 2009

আপনি কি ফ্রি এন্টিভাইরাস এবং ১বছরের লাইসেন্স চান?

অনেকে ফ্রি এন্ট্রিভাইরাস চান, কিন্তু ফ্রি এন্ট্রিভাইরাসে সব সময় Update করা যায় না এবং এই এন্ট্রিভাইরাস দিয়ে সব ভাইরাস মুছা যায় না। এই জন্য আপনাকে আমি দিচ্ছি ১ বছরের ফ্রি লাইসেন্স কী।
এই এন্ট্রিভাইরাসের জন্য আপনাকে http://www.iolo.com/landing/softwaredotcom/200710/sspromo.aspx
ক্লিক করতে হবে। এখন Continue তে ক্লিক করুন। এরপর secure checkout ক্লিক করুন।
এখন এই ফরমে কোম্পানি নাম ছাড়া বাকী সব পূরণ করতে হবে।
শেষে Review Order এ ক্লিক করতে হবে। এখন আপনার মেইল চেক করুন,পেয়ে যাবেন আপনার CD KEY। এখন এই
Download
এবং System Shield 3 Internet Security বাটনে ক্লিক করে Download করে নিন।url ip blocker

প্রোগ্রাম আনইনস্টল না করা গেলে

উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমে বেশীর ভাই প্রোগ্রামই ইনস্টল করে ব্যবহার করতে হয়, আবার দরকার না পরলে এ্যাড রিমুভ প্রোগ্রামস থেকে আনইনস্টল করতে হলে ফলে উক্ত প্রোগ্রামসে সাথে থাকা ফাইলগুলো মুছে যায় যা সাধারণ ভাবে ডিলিট করা সম্ভব হয়ে উঠে না। কিন্তু অনেক সময় কিছু কিছু প্রোগ্রাম আনইনস্টল করা যায় না। এ সমস্যা হয় সাধারণত ভাইরাস বা অন্য কারণে আইনস্টল ফাইল বা অন্য কোন লাইব্রেরী ফাইল মুছে গেলে বা নষ্ট হলে। ফলে এ্যাড রিমুভ প্রোগ্রামস থেকে উক্ত প্রোগ্রামটি সরানো যায় না। এমতবস্থায় ইনস্টল করার প্রোগ্রামটি স্থায়ীভাবে মুছতে বিভিন্ন থার্টপাটি আনইনস্টলার ব্যবহার করা যেতে পারে। এধরনের সফটওয়্যারগুলো মধ্যে একটি হচ্ছে সিক্লিনার। ফ্রিওয়্যার, বহনযোগ্য এই সফটওয়্যারটি www.ccleaner.com থেকে ডাউনলোড করে নিন। এবার সফটওয়্যারটি চালু করে Tools>Uninstall এ গিয়ে উক্ত প্রোগ্রামটি নির্বাচন করে Delete Entry বাটনে ক্লিক করে মুছে দিন তাহলে দেখবেন এ্যাড রিমুভ প্রোগ্রামসে উক্ত প্রোগ্রামটি আর নেই। কিন্তু প্রোগ্রামটি যদি রেজিস্ট্রিতে থাকে তাহলে ভবিষ্যতে নতুন করে ইনস্টল করতে গেলে সমস্যা হতে পারে। এজন্য রেজিস্ট্রি থেকেও প্রোগ্রামটি মুছে ফেলতে পারেন। রেজিস্ট্রি ক্লিনার সফটওয়্যারটি www.worldstart.com থেকে ডাউনলোড করে ইনস্টল করে চালু করুন। এবার উক্ত প্রোগ্রামের নাম নির্বাচন করে Remove Selected বাটনে ক্লিক করুন। ব্যাস রেজিস্টি থেকেও প্রোগ্রামটির তথ্য মুছে যাবে।url ip blocker

আপনার কম্পিউটারকে ওয়েব সার্ভার বানান

খুব সহজেই আপনার নিজের কম্পিউটারকে ওয়েব সার্ভার বানাতে পারেন। এজন্য আপনার কম্পিউটারটি (সফটওয়্যারটি সহ) সার্বক্ষণিক চালু থাকতে হবে এবং ইন্টারনেট সংযোগ থাকতে হবে। তবে যতক্ষণ চালু থাকবে ততক্ষণ ওয়েব সার্ভার অন্যেরা ব্যবহার করতে পারবে। এজন্য labs.opera.com/downloads/ যান এবং ৭.০৮ মেগাবাইটের ইউনাইট সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করে ইনস্টল করুন। এরপরে অপেরা ইউনাইট চালু করে বাম পাশের প্যানেল থেকে Unite এ ক্লিক করুন অথবা Tools>Opera Unite Server>Manage Service এ ক্লিক করুন। এবার উপরের Start এ ক্লিক করে ওয়েলকাম ডায়ালগ বক্সে Next করুন। এবার লগইন করুন (একাউন্ট না থাকলে সাইনআপ করে নিতে হবে)। এবার ড্রপডাউন থেকে কম্পিউটারের নাম নির্বাচন করুন অথবা নিচের পছন্দমত লিখে Finish করুন। এবার Browse বাটনে ক্লিক করে কোন ফোল্ডার শেয়ার দিতে চান তা নির্বাচন করুন Ok এবং Ok করুন। এবার File Sharing এ ক্লিক করে ডানের Access Control থেকে Public করুন তাহলে উপরের শেয়ার লিংক দ্বারা যে কেউ ব্রাউজ করলে আপনার শেয়ার করা ফাইল/ফোল্ডারগুলো পাবে এবং ডাউনলোড করতে পারবে। তবে সফটওয়্যারটি বন্ধ করলে বা সার্ভিস বন্ধ করলে ওয়েব সার্ভারটি বন্ধ হয়ে যাবে। আরো বিস্তারিত জানতে দেখুন http://unite.opera.com/support/userguide সাইটটি।

এক্সেল ছাড়ায় মাইক্রোসফট এক্সেলের ফাইল খোলা

আপনার কাছে কোন এক্সেলের ফাইল মেইলে এসেছে, অথচ আপনি তা খুলতে পারছেন না। আপনি যদি ক্যাফেতে বা বন্ধু বাসাতে কম্পিউটার ব্যবহার করেন এবং কম্পিউটারে যদি মাইক্রোসফট অফিস ইনস্টল করা না থাকে তাহলে এমন বিপদে পরতেই পারেন। এমতবস্থায় আপনি এক্সেলের ফাইল এক্সেল ছাড়ায় অনলাইনে বা অনান্য এ্যাপলিকেশনে খুলতে পারবেন। বিভিন্ন এ্যাপলিকেশনগুলোর মধ্যে ওপেন অফিস (www.openoffice.org), এক্সেল ভিউয়ার (www.microsoft.com), মাইক্রোসফট অফিস কমপ্যাটাবল প্যাক (www.microsoft.com), XLS ভিউয়ার (http://bytescout.com), গুগল ডকস (http://docs.google.com), জোহো শীট (http://writer.zoho.com), থিনক ফ্রি (http://member.thinkfree.com) অন্যতম।

ওয়েব লিংকের জন্য এন্টিভাইরাস

ওয়েবসাইট, ইমেইল বা সার্চইঞ্জিন থেকে বিভিন্ন সময় আমরা বিভিন্ন ওয়েব লিংকে ক্লিক করে ওয়েবসাইটগুলোতে ঢুকে থাকি। এসব সাইট নিরাপদ কিনা তা আগে থেকে পরীক্ষা বা স্ক্যান করা যাবে ইন্টারনেট এক্সপ্লোরারে এবং ফায়ারফক্সে। এজন্য এখান থেকে থেকে ফায়ারফক্সের জন্য এ্যাড-অন্স বা ইন্টারনেট এক্সপ্লোরারের জন্য সেটআপ ফাইল ডাউনলোড করে ইনস্টল করে নিন। এবার যেকোন সাইটে ঢুকলে দেখবেন উক্ত সাইটে থাকা ওয়েব লিংকগুলো স্ক্যান করছে। সাইটটি নিরাপদ হলে টিক চিহ্ন আসবে আর স্ক্যান না করতে পারলে জিজ্ঞাসা চিহ্ন এবং নিরাপদ না হলে ক্রশচিহ্ন আসবে। এবার আপনি সিদ্ধান্ত নিতে পারবেন এসব সাইটে আপনি ঢুকবেন কিনা।

স্থায়ীভাবে হাডডিক্সের তথ্য মুছতে চাইলে করনিয়

পুরানো হার্ডডিক্স বিক্রি করতে চাইলে বা কাউকে দিতে চাইলে সাধারণত গুরুত্বপূর্ণ এবং স্পর্শকাতর তথ্য মুছে দেওয়া হয়। কিন্তু হার্ডডিক্সের মুছে দেওয়া ফাইল যদি ডাটা রিকেভার করে উক্ত ব্যাক্তি ব্যবহার করে তাহলে সেটা ক্ষতিকারক হতে পারে। সেক্ষেত্রে হার্ডডিক্স হাতবদলের সময় স্পর্শকাতর ডাটা স্থায়ীভাবে মুছে ফেলা জরুরী। সাধারণভাবে ফরম্যাট বা ডিলিট করলে রিকভার করার সুযোগ থাকে কিন্তু ইরেসার সফটওয়্যার দ্বারা যদি কোন তথ্য মুছে দেওয়া হয় তাহলে তা একাধিকবার ওভাররাইটিং হবে তথ্য স্থায়ীভাবে মুছে যাবে। ফলে কোন ডাটা রিকভার সফটওয়্যার দ্বারা তা উদ্ধার করা যাবে না। ৯.৩ মেগাবাইটের ওপেন সোর্স, পোর্টেবল, ফ্রি এই সফটওয়্যারটি http://sourceforge.net/projects/eraser/ বা থেকে ডাউনলোড করতে পারবেন।

জিমেইলে আনুন গুগলের অনান্য সেবা

জিমেইল বা গুগলকে নিয়ে নতুন করে কিছু বলার নেই। গুগলের সেবাগুলো বর্তমানে জনপ্রিয়তার তুঙ্গে। এগুলো ব্যবহার করতে হলে আলাদা আলাদা উইন্ডোতে বা ট্যাবে নতুন চালু করতে হয়। কিন্তু জিমেইলের মধ্যে যদি গুগল রিডার, পিকাসা, ক্যালেন্ডার, নিউজ, নোটবুক, গ্রুপ, ম্যাপ, সাইট, গ্যাজেট ইত্যাদি পাওয়া যায় তাহলে কেমন হয়! যারা মজিলা ফায়ারফক্স ব্যবহার করেন তারা চাইলে Integrated Gmail এ্যাড-অন্স ইনস্টল করে এই সুবিধা পেতে পারেন। এজন্য এখান থেকে এ্যাড-অন্সটি ইনস্টল করে ফায়ারফক্স রিস্টার্ট করুন। এবার টুলস মেনু থেকে Integrated Gmail এ ক্লিক করুন এবং Element Section এর Add বাটনে ক্লিক করে পছন্দের সেবাগুলো আনুন এবং ইচ্ছামত সাজিয়ে Ok করে বন্ধ করুন। এবার জিমেইল চালু করে দেখুন উক্ত সেবাগুলো জিমেইলের ভিতরেই চালু হয়েছে। এই সেবাগুলো ছোট করার (মিনিমাইজ) করার অপশন আছে এবং ডান, বাম ও উপরের প্যানেল লুকানোর জন্য তীর চিহ্নের ব্যবস্থা আছে ফলে বড় পর্দাতে জিমেইল এবং অনান্য সেবাগুলো দেখতে পারবেন। এরফলে নতুন করে গুগলের এসব সেবা চালু না করেই জিমেইল থেকে ব্যবহার করা যাবে।

ফ্রি এন্টিভাইরাস

ইদানিং কম্পিউটার ব্যবহারকারীরা ভাইরাসে আক্রান্ত হচ্ছে একটু বেশী। মাইক্রোসফটের নতুন অপারেটিং সিস্টেম অবমুক্ত হবার পরে পুরাতন অপারেটিং সিস্টেমে একটু যেন বেশীই ভাইরাসে আক্রান্ত হয়। ভাইরাস থেকে মুক্ত হবার জন্য অনেকে ট্রাইল সংস্করণের ব্যবহার করে থাকেন। তবে কিছু এন্টিভাইরাসের ফ্রি সংস্করণও ইন্টারনেটে পাওয়া যায়। এসব ফ্রি এন্টিভাইরাসগুলোর মধ্যে সেরা দশটি এন্টিভাইরাসের বিস্তারিত তথ্য এবং লিংক পাবেন Click This Link এই সাইটে। এখান থেকে পছন্দমত বেছে ডাউনলোড করে নিন আপনার কম্পিউটারের উপযোগী এন্টিভাইরাসটি।

বাড়িয়ে নিন ফায়ারফক্সের গতি

জনপ্রিয় ওপেনসোর্স ওয়েব ব্রাউজার ফায়ারফক্সের গতি বাড়াতে আমরা সাধারণত about:config থেকে ম্যানুয়ালী টুয়িক করে থাকি। কিন্তু একটি সফটওয়্যার দ্বারা যদি সহজেই কম্পিউটারের এবং ফায়ারফক্সে গতি বাড়াতে টুয়িক এবং অপটিমাইজ করা যায় তাহলে কেমন হয়। ফায়ারটিউন নামের ৬২২ (৭২৯) কিলোবাইটের ফ্রিওয়্যার, পোর্টেবল সফটওয়্যারটি দ্বারা সহজেই এই কাজটি করা যায়। এজন্য www.totalidea.com থেকে সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করে নিন। এবার ফায়ারফক্স বন্ধ করে সফটওয়্যারটি চালু করুন। পোর্টেবল ফায়ারফক্স হলে Settings থেকে Portable Firefox নির্বাচন করুন। এবার Performance Optimization ট্যাব থেকে কম্পিউটার এবং ইন্টারনেট স্পিড নির্বাচন করুন। এবার Other Optimization এবং Other Useful Settings ট্যাবে দরকার মত পরিবর্তন এনে Tune It! বাটনে ক্লিক করুন। এবার ফায়ারফক্স চালু করে দেখুন গতি আগের চেয়ে বৃদ্ধি পেয়েছে কি না।

ইমেইলের মাধ্যমে ফেসবুকে ছবি আপলোড করা

জনপ্রিয় সোসাল নেটওয়াকিং সাইট ফেসবুকে ছবি শেয়ার করতে হলে ফেসবুকে আপলোড করতে হয়। কিন্তু ইমেইলের এ্যটাচ থাকা ছবি যদি ফেসবুকে শেয়ার করা যেত তাহলে কেমন হয়! ইমেইলের মাধ্যমে এ্যটাচ করা ছবি ফেসবুকে আপলোড করতে হলে ফেসবুকে লগইন করে www.facebook.com/mobile পেজে যেতে হবে। এবার Upload Photos via Email এ যে ইমেইল ঠিকানা আছে সেই ঠিকানাতে ছবি এ্যটাচ করে মেইল করলে তাৎক্ষনাত ফেসবুকে আপলোড হবে। ফেসবুকের এই ছবি Mobile Uploads নামে এ্যালবামের মধ্যে থাকবে। ফেসবুকে প্রাপ্ত ইমেইল ঠিকানা পছন্দ না হলে বা পরিবর্তন করতে চাইলে একই পেজে গিয়ে Find out more এ ক্লিক করে refresh your upload email এ ক্লিক করুন। এখন Reset বাটনে ক্লিক করলে নতুন ইমেইল ঠিকানা তৈরী হবে এবং তা ম্যাসজে উইন্ডোতে দেখাবে।

টুয়িটারের মাধ্যমে কম্পিউটার নিয়ন্ত্রণ করা


জনপ্রিয় মাইক্রো ব্লগিং টুয়িটার ব্যবহার করে অন্য কম্পিউটার থেকে নিজের কম্পিউটার বন্ধ, রিস্টার্ট, লগঅফ ইত্যাদি করা যায়। এজন্য অবশ্য কম্পিউটারে টুয়িটমাইপিসি সফটওয়্যার ইনস্টল এবং ইন্টারনেট সংযোগ থাকতে হবে। ধরুন আপনার কম্পিউটার চালু রেখে আপনি বাইরে চলে গেছেন কিন্তু বন্ধ করতে মনে নেই অথবা অন্য কোন কারণে আপনার কম্পিউটারটি অফিস বা অন্য কোথা থেকে বন্ধ, লগঅফ বা অনান্য কাজ করা দরকার। এমতবন্থায় আপনি টুয়িটারের মাধ্যমে একটি কমান্ড বা স্ট্যাটাস দ্বারা করতে পারবেন। এজন্য মাত্র ৯৯১ কিলোবাইটের (১.৫৬ মেগাবাইট) ফ্রি TweetMyPC সফটওয়্যারটি
tweetmypc.codeplex.com থেকে ডাউনলোড করে ইনস্টল করে নিন। সফটওয়্যারটি ইনস্টল করতে অবশ্য মাইক্রোসফট ডট নেট ৩.৫ ইনস্টল থাকতে হবে। সফটওয়্যারটি ইনস্টল করার পরে টুয়িটারের ইউজার, পাসওয়ার্ড দিন এবং Start automatically with Windows চেক করে Save and Close বাটনে ক্লিক করুন তাহলে সফটওয়্যারটি সক্রিয় হয়ে সিস্টেম ট্রেতে চলে যাবে এবং প্রতিবার উইন্ডোজ চালু হবার সময় সয়ংক্রিয়ভাবে চালু হবে। এই সফটওয়্যারটি প্রতি মিনিটে আপনার দেওয়া টুয়িটার একউন্টের স্ট্যটাস চেক করে ফলে নির্দিষ্ট কমান্ড টুয়িটারে আপডেট হলে তা সংগে সংগে কার্যকর করবে। এখন আপনি অন্য কোন কম্পিউটার থেকে টুয়িটারে বন্ধ করতে চাইলে Shutdown লিখে আপডেট করুন তাহলে TweetMyPC ইনস্টল থাকা কম্পিউটার বন্ধ হয়ে যাবে এবং টুয়িটারে বন্ধ হবার বিষয়টির স্ট্যাটাসও আপডেট হবে। একইভাবে Restart, Logoff ব্যবহার করতে পারবেন, আর এই শব্দগুলো কেস সেনসেটিভ। আপনি চাইলে নিজস্ব কিছু কাজও করাতে পারবেন এই সফটওয়্যারটি দ্বারা। এজন্য TweetMyPC সফটওয়্যারের Settings>Custom Commands থেকে নিজস্ব কমান্ড যুক্ত করতে হবে।

ফায়ারফক্সের মাস্টার পাসওয়ার্ড পুনস্থাপন করা

বিভিন্ন ওয়েবসাইটে লগইনের সুবিধার্থে মজিলা ফায়ারফক্সে ইউজার-পাসওয়ার্ড সংরক্ষণের সুবিধা আছে। আর এসব ইউজার-পাসওয়াডগুলোকে সুরক্ষিত করতে মাস্টার পাসওয়ার্ড সেট করা যায়। অর্থাৎ মাস্টার পাসওয়ার্ড সেট করা থাকলে উক্ত পাসওয়ার্ড দ্বারা অনান্য সংরক্ষিত পাসওযার্ড দেখা বা মুছে ফেলা যায়। অন্যকেউ মাস্টার পাসওয়ার্ড ছাড়া সরক্ষিত ইউজার-পাসওয়ার্ড দেখতে বা মুছতে পারবে না। ফায়ারফক্স শুরু করার সময় বা যেসব সাইটের ইউজার-পাসওয়ার্ড সংরক্ষণ করা আছে সেসব সাইটে ঢুকলে মাস্টার পাসওয়ার্ড ইনপুট বক্স আছে। সেখানে পাসওয়ার্ড দিলে সংরক্ষণ করা কোন সাইটে লগইন করতে আর পাসওয়ার্ড দিতে হয় না। কিন্তু কোন কারণে মাস্টার পাওয়ার্ড ভুলে গেলে বা নিজস্ব কম্পিউটারে অন্যকেউ মাস্টার পাসওয়ার্ড সেট করে রাখলে বেশ বিপাকে পড়তে হয়। এমনবস্থায় পাসওয়ার্ড উদ্ধার করা না গেলেও পাসওয়ার্ড মুছে ফেলা যায়। তবে সেই সাথে সংরক্ষিত সকল ইউজার-পাসওয়ার্ডও মুছে যাবে। এজন্য ফায়ারফক্সের এড্রেসবারে গিয়ে chrome://pippki/content/resetpassword.xul লিখে এন্টার করুন। তাহলে রিসেট পাসওয়ার্ড পেজ আসবে এখানে নিচে Reset বাটনে ক্লিক করলে নতুন ইনস্টল করার ফয়ারফক্সের মত মাস্টার পাসওয়ার্ড খালি হয়ে যাবে।

ইউএসবি ডিভাইসের Safely Remove আইকন ফিরিয়ে আনা

উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমে ইউএসবি ডিভাইস যুক্ত করলে সিস্টেম ট্রেতে Safely Remove আইকন থাকে। উক্ত আইকনে ক্লিক করে ইউএসবি ডিভাইসকে নিরাপদের সাথে বিযুক্ত করা হয়। কিন্তু কোন কারণে যদি ইউএসবি ডিভাইস সংযুক্ত করলে উক্ত আইকন না আসে তাহলে সরাসরি ডিভাইসটি খুলতে বাধ্য হতে হয়। কিন্তু সহজেই উক্ত Safely Remove আইকন ফিরে আনা যায়। এজন্য রানে (Start>Run) গিয়ে rundll32 shell32.dll,Control_RunDLL hotplug.dll লিখে এন্টার করুন। ব্যস এরপর থেকে ইউএসবি ডিভাইস যুক্ত করলে সিস্টেম ট্রেতে Safely Remove আইকন আসবে।

এমপিথ্রি’র মান পরিবর্তন করা

এমপিথ্রি গানের মান নিয়ন্ত্রণ করে অর্থাৎ মান কম বা বেশী করে ফাইলের সাইজ কম বা বেশী করা যায়। এমপিথ্রি গানের সাইজ নিয়ন্ত্রণে ‘এমপিথ্রি কোয়ালিটি মোডিফায়ার’ সফটওয়্যারটি বেশ কাজের। এই সফটওয়্যার দ্বারা সহজেই গানের বিটরেট, ফিকোয়েন্সি পরিবর্তন করে গানের সাইজ কম বা বেশী করা যাবে। মাত্র ৩০০ কিলোবাইটের বহনযোগ্য, ফ্রিওয়্যার এই সফটওয়্যারটি http://www.inspire-soft.net/ এই সফটওয়্যাটি থেকে ডাউনলোড করা যাবে। সফটওয়্যারটি চালু করে Add Files / Add Folder বাটনে এ ক্লিক করে এমপিথ্রি ফাইলগুলো আনুন। এবার ফাইলগুলোর বামে চেক করে নিচের বিটরেট, ফিকোয়েন্সি ইত্যাদি পরিবর্তন করে Start Process বাটনে ক্লিক করলে (Destination এ) ডেক্সটপে Output ফোল্ডারে সেভ হবে।

Sunday, September 13, 2009

সহজেই লেখার ডিজাইন করা

ফটোশপে সহজেই লেখার ডিজাইন করা যায়। কিন্তু যারা ফটোশপ ভালভাবে পাবেন না তারা চাইলে অনলাইনেই যেকোন লেখাকে ৫০টিরও বেশী নির্ধারিত ডিজাইনে পেতে পারেন। এজন্য http://www.glowtxt.com%20/সাইটে গিয়ে বাম পাশে থেকে পছন্দের ডিজাইন এবং আনুসঙ্গিক বিষয় নির্বাচন করে ডানে টেক্সট বক্সে লিখে Make text বাটনে ক্লিক করলে কিছুক্ষণের মধ্যে লেখার ডিজাইন তৈরী হবে। এটি ডাউনলোড বা লিংক হিসাবেও ব্যবহার করা যাবে। আর ডিজাইন পরিবর্তন করতে চাইলে নিচের নমূনা থেকে পছন্দেরটি নির্বাচন করলেই হবে।

মাইক্রোসফট অফিসের এ্যাপলিকেশনে ট্যাব যোগ করা


মাইক্রোসফট অফিসের (ওয়ার্ড, এক্সেল, পাওয়ারপয়েন্ট) এ যদি একাধিক ফাইল খোলা হয় তাহলে সেগুলো টাক্সবারের আলাদা আলাদা ভাবে খোলে, ফলে টাক্সবারের যায়গা দখল করে। আবার উইন্ডো ট্যাবেও রাখা যায়। এগুলো যদি একই উইন্ডোর মধ্যে ভিন্ন ভিন্ন ট্যাবে খুলতো তাহলে কেমন হতো! সাধারণত ইন্টারনেট ব্রাউজারের ক্ষেত্রে উইন্ডোগুলো একই ব্রাউজারের ভিন্ন ভিন্ন ট্যাবে খোলার ব্যবস্থা আছে। অফিস ট্যাব নামের তৃতীয়পক্ষের একটি টুলস দ্বারা মাইক্রোসফট অফিসে (অফিস ২০০৩ এবং ২০০৭) এই সুবিধা পাওয়া যাবে। এজন্য hi.baidu.com/officecm/ থেকে মাত্র ১.০৫ (১.৩৩) মেগাবাইটের ফ্রিওয়্যার এই টুলসটি ডাউনলোড করে ইনস্টল করে সক্রিয় করুন। এবার ওয়ার্ড (এক্সেল বা পাওয়ারপয়েন্ট) চালু করে একাধিক ডকুমেন্ট খুলে দেখুন ট্যাবে সেগুলো দেখা যাচ্ছে। আপনি চাইলে Tools> মেনু থেকে Show TabBar এ ক্লিক করে ট্যাব প্রদর্শন বন্ধ বা চালু করতে পারবেন। এছাড়াও ট্যাবের রং, স্থান ইত্যাদি পরিবর্তন করতে পারবেন ~Tab Options থেকে।

‘ফ্রি ইউটিউব ইউটিলিটি’ দ্বারা ইউটিউবের ভিডিও নামানো

ইউটিউবের ভিডিও সহজেই সার্চ, ডাউনলোড এবং কনভার্ট করার বিভিন্ন সফটওয়্যার বা ওয়েবসাইট আছে। এর মধ্যে ফ্রি ইউটিউব ইউটিলিটি সফটওয়্যারটি বেশ কাজের। এই সফটওয়্যার দ্বারা সহজেই ইউটিউবের ভিডিও খোঁজা (সারাংশ), iPod, MP4, FLV, MP3, PSP, VCD, WMV, WAV, 3GP, DVD, MOV, WMA, iPhone, AVI, RM, AAC ফরম্যাটে ডাউনলোড+ কনভার্ট করা বা কম্পিউটারে থাকা ডিডিও কনভার্ট করা যাবে বা চালানো যাবে। সকল উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমে সমর্থনযোগ্য ৪.৭৫ মেগাবাইটের ফ্রিওয়্যার এই সফটওয়্যারটি www.free-youtube.com থেকে ডাউনলোড করে করা যাবে। এই সফটওয়্যারটি ইনস্টল করলে ইন্টারনেট এক্সপ্লোরারে এ্যাডইন ইনস্টল হবে ফলে ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার থেকেও সরাসরি এই সফটওয়্যারের মাধ্যমে ডাউনলোড করা যাবে।

লুকিয়ে রাখুন ফেসবুকের বন্ধুদের তালিকা

জনপ্রিয় সামাজিক ওয়েবসাইট ফেসবুকে প্রোফাইলে বন্ধুদের সংখ্যা এবং লিস্টে প্রদর্শিত হয়। তবে কেউ চাইলে প্রাইভেসির মাধ্যমে নিজের বন্ধুদের তালিকা অন্য বন্ধুদের বা নির্দিষ্ট কারো কাছ থেকে লুকিয়ে রাখা যায়। এজন্য বন্ধুদেরকে লিস্ট করে রাখলে সুবিধা হবে কারণ লিস্টগুলোকে সহজেই তালিকাভুক্ত করা যায়।
লিস্ট তৈরী করা: ফেসবুকে লগইন করে Friends থেকে All Friends এ যান। এবার বন্ধুদের নামের ডানে Add to list এ ক্লিক করে Create New List টেক্সট বক্সে নতুন গ্রুপের নাম লিখে (আগে থেকে লিস্টের নাম না থাকলে) এন্টার করুন আর তৈরী করা লিস্টে যুক্ত করতে চাইলে লিস্টের উপরে ক্লিক করলেই হবে। এভাবে প্রত্যেক বন্ধুকে ইচ্ছামত লিস্টে যুক্ত করুন।
বন্ধুদের তালিকা প্রদর্শন না করা: এজন্য Settings>Privacy Settings এ যান। এবার Profile এ ক্লিক করে Friends এর ড্রপডাউন থেকে Customize এ ক্লিক করুন। এবার Only Friends চেক করে Except These People এর টেক্সট বক্স এ লিস্টের নাম লিখলে লিস্টটি দেখবে, লিস্টের উপরে ক্লিক করলে তা উপরের তালিকায় যোগ হবে। এভাবে আপনি যে যে লিস্টের বন্ধুকে বা লিস্ট ছাড়া কোন বন্ধুকে বন্ধুদের সংখ্যা এবং তালিকা দেখাতে না সেগুলো যোগ করে Okay করুন। এরপরে Save Changes বাটনে ক্লিক করে সেভ করুন। তাহলে উক্ত বন্ধুরা আপনার মোট বন্ধুর সংখ্যা এবং তালিকা দেখতে পারবে না তবে Mutual Friends এর সংখ্যা এবং তালিকা দেখতে পারবে।

ফেসবুকের ভিডিও ডাউনলোড করা

জনপ্রিয় সামাজিক নেটওয়ার্ক ওয়েবসাইট ফেসবুকে সাধারণত ভিডিও ডাউনলোড করা যায় না। কিন্তু ফায়ারফক্স ব্যবহারকারীরা সহজেই একটি এ্যাড-অন্স ইনস্টল করে অনায়াসে যেকোন ভিডিও ডাউনলোডের পাশাপাশি কনভার্ট, এ্যামবেট এবং কোড কাস্টমাইজ করতে পারবে। এজন্য https://addons.mozilla.org/en-US/firefox/addon/9614 থেকে এ্যাড-অন্সটি ইনস্টল করে ফায়ারফক্স রিস্টার্ট করতে হবে। তাহলে ফেসবুকের ভিডিওর নিচে Download Video Convert Video Embed this Video Customize Code আসবে। ভিডিও ডাউনলোড করলে MP4 ফরম্যাটে সেভ হবে। আর কনভার্ট করলে www.zamzar.com সাইটের মাধ্যমে অনলাইন কনভার্ট হবে।

লুকিয়ে রাখুন এক্সেলের ওয়ার্কশীট

মাইক্রোসফট এক্সেল নিয়ে কাজ করলে অনেক সময় ওয়ার্কশীট লুকিয়ে রাখতে পারলে সুবিধা হয়। খুব সহজেই যেকোন ডকুমেন্টের যেকোন ওয়ার্কশীট লুকিয়ে রাখা যায়। এজন্য এক্সেলে নির্দিষ্ট ফাইলটি চালু করে Alt+F11 চাপুন তাহলে ভিজ্যুয়াল বেসিক এডিটর চালু হবে। এখানে বাম পাশের প্যানেলে (VBA Project) যে ওয়ার্কবুকটি লুকাতে চান তা নির্বাচন করে Properties এর Visible থেকে 0 -x SheetHidden বা 2 -x SheetVeryHidden নির্বাচন করুন তাহলে উক্ত শীটটি আর দেখা যাবে না। আর শীটটি আবার দেখতে চাইলে Visible থেকে -1 -x SheetVisible নির্বাচন করলেই হবে।

ইয়াহু! মেইল

ইয়াহু! মেইল থেকে পাঠান ১০০ মেগাবাইট পর্যন্ত ফাইলপোষ্ট করেছেন মেহেদী আকরাম,September - 11 - 2009 তারিখেসাধারণ ইয়াহু! মেইলে ১০ মেগাবাইট পর্যন্ত ফাইল এ্যাটাচ করে সেন্ড করা যায়। কিন্তু এর থেকে বেশী সাইজের ফাইল সেন্ড করতে হলে বিপাকে পড়তে হয়। সম্প্রতি ইয়াহু! মেইলের সাথে www.drop.io যুক্ত হবার ফলে drop.io এর সেবা ইয়াহু! মেইল থেকেই পাওয়া যাবে। স্বাভাবিকভাবে www.drop.io থেকেও ১০০ মেগাবাইট পর্যন্ত ফাইল এ্যটাচ এবং শেয়ার করা যায় আর এখন থেকে ইয়াহুর মাধ্যমে এ্যাটাচ করে সেন্ড করা যাবে। তবে এজন্য ড্রপ এর এ্যাপলিকেশন ইয়াহুতে ইনস্টল করতে হবে। আর এতে ইয়াহুর নতুন সংস্করণ ব্যবহার করতে হবে। নতুন সংস্করণ পেতে ইয়াহু! মেইলে লগইন করে http://mrd.mail.yahoo.com/landing সাইটে যান তাহলে নতুন সংস্করণে ইয়াহু লোড হবে।
এবার http://overview.mail.yahoo.com/applications পেজে গিয়ে Get Started বাটনে ক্লিক করলে বাম পাশের প্যানেলে Applications আসবে। এখানে Add এ ক্লিক করে Application Gallery থেকে drop.io Attach Large Files এর Add বাটনে ক্লিক করে (I Agree) যুক্ত করুন। এখন কোন বড় ফাইল সেন্ড করতে চাইলে বাম পাশের এ্যাপলিকেশন থেকে .io Attach Large Files এ ক্লিক করে Get Started Now বাটনে ক্লিক করে (প্রথমবার) এ্যটাচ করুন এবং সেন্ড করুন ১০০ মেগাবাইট পর্যন্ত ফাইল। সেন্ড করা ফাইলটি ৩০ দিন পর্যন্ত drop.io সার্ভারে সংরক্ষিত থাকবে।

কম্পিউটারের সমস্যা ও সমাধান।