Monday, May 10, 2010

Cryptor এর সাহায্যে ক্রাইপ্ট,এনক্রাইপ্ট সোর্স বা প্রটেক্ট করা যে কোন ফাইলকে বা ফোল্ডারকে।

এর আগে আমরা ফোল্ডার লক বা ফাইল প্রটেক্ট করার জন্য অনেক এপ্লিকেশনের কথা আলোচনা করেছিযেমন freehide folder,folder lock ইত্যাদিCryptor ফোল্ডার লক বা ফাইল প্রটেক্ট করার জন্য আর একটি গ্রেট ইউটিলিটীCryptor উইন্ডোস এবং ম্যাক এই দুটি প্লাটফর্মের জন্যই কাজ করে থাকেএর মাধ্যমে মাত্র দুটি ক্লিকেই যে কোন ফোল্ডার বা ফাইলকে প্রটেক্ট করা যাবে অন দি ফ্লাইএপ্লিকেশনটি ইনস্টলেশের পরে রান করে Add ট্যাবে ক্লিক করে ফোল্ডার বা ফাইল সেলেক্ট করতে হবে

এর পরে Encrypt/Decrypt ট্যাবে ক্লিক করলে প্যাসওয়ার্ড দিয়ে দিতে হবে,একবার প্যাসওয়ার্ড দেওয়া হলে এপ্লিকেশনটি এক্সিট করতে হবে




এখন চাইলে প্রটেক্ট করা ফাইল বা ফোল্ডারটির অরিজিন্যাল ফাইল বা ফোল্ডারটিকে ডিলিট করা যাবে এবং Encrypt করা ফাইলটিকে usb তেও কপি করা যাবে।ফাইলগুলিকে অপেন করার দরকার পড়লে এপ্লিকেশনটি রান করে ফাইল সেলেক্ট করে Encrypt/Decrypt ট্যাবে ক্লিক করে প্যাসওয়ার্ড দিয়ে অপেন করা যাবে।আপডেট এবং অনান্য সেটিং Preferences ট্যাবে ক্লিক করে মেনটেন্ট করা যাবে।











Saturday, April 24, 2010

আপনার পেনড্রাইভ ওপেন করুন নির্ভয়ে।


পেনড্রাইভ এর অটোরান ফাইল থেকেই সাধারণত যতসব ভাইরাস অটোমেটিক্যালি কম্পিউটারে প্রবেশ করে আর এই অটোরান রিমুভ করার জন্য অনেক সফটওয়্যারই আমরা ব্যবহার করি ঠিক এরই মত কিন্তু আরো একটু কার্যকরি এবং লাইটওয়েট সফটওয়্যার USB-Guardian
USB-Guardian খুবি ছোট একটা সফটওয়্যার যা আপনার সিস্টেম মেমরির মাত্র ৪০০ কেবি জায়গা দখল করবে পেনড্রাইভ কম্পিউটারে সংযুক্ত করার সংগে সংগেই সফটওয়্যারটি অটোমেটিক্যালি আপনার পেনড্রাইভ টি যেকোন অটোরান ভাইরাস এর জন্য স্ক্যান করবে অটোরান ফাইল এ সাধারণত একটি এক্সটার্নাল প্রোগাম চালানোর ইনফরমেশন থাকে USB-Guardian অটোরান ফাইলটির মধ্যেকার ইনফরমেশন অনুযায়ী এক্সটার্নাল প্রোগামটিকে খুঁজে বের করে ফাইলগুলো কে সম্পূর্ণভাবে ব্লক করে আপনি নিজে থেকেও ফাইলগুলো ডাবল ক্লিক করে আর রান করাতে পারবেন না
কোন সন্দেহজনক ফাইল পেলে সফটওয়্যারটি আপনাকে একটি উইন্ডোতে ব্লক করা ফাইলগুলো শো করবে আপনি সেখান থেকে ইচ্ছা করলে ফাইলগুলো ডিলিট করতে পারবেন আপনার যদি মনে হয় যে ফাইলগুলো ক্ষতিকর নয়, তবে সেগুলোকে আনব্লক ও করতে পারবেন
স্ক্যান এবং ব্লক করার পর USB-Guardian আপনার পেন-ড্রাইভ টি সেফলি ওপেন করবে এবং USB-Guardian অন থাকা অবস্থায় আপনি পেন-ড্রাইভ নির্ভয়ে ডাবল ক্লিক করেও ওপেন করতে পারবেন

Wednesday, April 21, 2010

গুগল ক্রোমে সরাসরি ক্রিকেট স্কোর দেখা

ক্রিকেট খেলার স্কোর জানতে বিভিন্ন ওয়েবসাইটে ঢুকতে হয়। তবে গুগল ক্রোমে একটি এক্সটেনশন ইনস্টল করে সরাসরি ক্রিকেট খেলার লাইভ স্কোর দেখা যাবে। এজন্য https://chrome.google.com/extensions/detail/ijhlikjoigjegofbedmfmlcfkmhabldh থেকে ইএসপিএন ক্রিকইনফোর অফিসিয়াল এক্সটেনশনটি ইনস্টল করুন। তাহলে এড্রেসবারের ডানে ক্রিকইনফোর আইকন দেখা যাবে। এই আইকনে ক্লিক করলে ইএসপিএন ক্রিকইনফোর চলতি সকল ক্রিকেট খেলার স্কোর এবং সংবাদ দেখা যাবে।

জিমেইলের নতুন কিছু সুবিধা

লিখেছেন মেহেদী আকরাম,
সম্প্রতি জিমেইলে নতুন কিছু সুবিধা দিয়েছে এগুলো হচ্ছে মেইলের সাথে আমন্ত্রণ জানানো, ড্রাগ ড্রপের মাধ্যমে ফাইল এ্যাটাচ করা, সাব লেবেল তৈরী করা এবং মেইলে প্রবেশ না করেই মেইলের সারাংশ দেখা।
ইনভাইটেশন (আমন্ত্রণ): জিমেইলে মেইল করতে গেলে সাবজেক্টের নিচে Attach a file এর ডানে Insert: invitation নামে নতুন একটি লিংক আছে। এই invitation এ ক্লিক করে ডায়ালগ বক্সে আমন্ত্রণের বিষয়, তারিখ এবং সময়, স্থান ইত্যাদি লিখে ক্যালেণ্ডার নির্বাচন করুন এবং নিচের Insert invitation বাটনে ক্লিক করুন তাহলে মেইলের বডিতে সংযুক্ত হবে। এবার যাকে যাকে এই মেইল করবেন তাদের নাম এই আমন্ত্রণে সয়ংক্রিয়ভাবে যুক্ত হবে। কোন পরিবর্তন করতে চাইলে মেইলের বডিতে থাকা ইনভাইটেশনের উপরে মাউস ধরে Edit এ ক্লিক করে পরিবর্তন করতে পারবেন।
ড্রাগ ড্রপ এ্যাটাচমেন্ট: মেইলে কোন ফাইল এ্যাটাচ করতে হলে তা ব্রাউজ করে যুক্ত করতে হয়। কিন্তু জিমেইলে উক্ত ফাইলটি ড্রাগ করে এনে মেইলের উপরে ধরলে Drop Files Here আসলে ফাইলটি ছেড়ে দিলেই এ্যাটাচ শুরু হবে।
নেস্টেড লেবেল: জিমেইলের লেবেলর ভিতরে আরেকটি লেবেল পদ্ধতি হচ্ছে নেস্টেড লেবেল। নেস্টেড লেবেল সক্রিয় করতে হলে সেটিং থেকে ল্যাব ট্যাবে গিয়ে Nested Labels এর Enable বাটন চেক করে সেভ করতে হবে। এখন যদি Home লেবেলের ভিতরে Family লেবেল তৈরী করতে চাইলে লেবেল গিসাবে Home/Family লিখলেই হবে। এভাবে পূর্বের লেবেলগুলোও সম্পাদনা করা যাবে।
ম্যাসেজ স্ন্যাক পিক: জিমেইলের কোন মেইলের ভিতরে না ঢুকেই মেইলের মূল অংশ দেখা যাবে এই সুবিধার মাধ্যমে। এজন্য জিমেইলে সেটিং থেকে ল্যাব ট্যাবে গিয়ে Message Sneak Peek এর Enable বাটন চেক করে সেভ করলে কোন মেইলের উপরে মাউসের ডান বাটন ক্লিক করলে মেইলের অভ্যন্তরের কিছু অংশ পড়া যাবে।

Sunday, April 11, 2010

আবারও এসএমএস করুন একদম ফ্রী এবং যত খুশী তথ।

আর নয় Registration এর ঝামেলা এখন থেকে Registration ছাড়াই SMS করুন যত খুশি তত ফ্রি। এটি আমার প্রথম লেখা এই টিপস টি যদি আপনার ভাল লাগে তাহলে অবশ্যই comment করবেন। সাইটির ঠিকানা হচ্ছে for-ever.us। এস এম এস করার সময় অবশ্যই নাম্বারের আগে দেশের কোড দিতে হবে। (০০) এর ক্ষেত্রে (+) দিতে হবে।

Monday, March 8, 2010

আপনি কি আপনার ড্রাইভের আইকন পরিবর্তন করতে চান???????

আসলে মাই কম্পিউটারের কোন ড্রইভের আইকন সাধারনত পরিবর্তন করা যায় না। কিন্তূ খুব সহজেই যে কোন ড্রাইভের আইকন পরিবর্তন করা যায়
১. যে ড্রইভের আইকন পরিবর্তন করবেন সেই ড্রইভে একটি আইকন ফাইল open করতে হবে । (ধরি আইকন ফাইলটির নাম Test.ico)
২.এখন Notepad খুলে লিখতে হবে
[Autorun]
icon=Rupom.ico
৩. এখন যে ড্রইভের আইকন পরিবর্তন করবো সেই ড্রাইভে Autorun.inf নামে Notepad এর ফাইলটি সেভ করি।
কম্পিউটার Restart দিই। তাহলে আপনি দেখতে পারবেন আপনার কারিগরি।

Tuesday, February 23, 2010

বিনামূল্যে অফিস ফাইল রিকভারি সফটওয়্যার


”"”"”"”"লিখেছেন মেহেদী আকরাম”"”"”"”"”"
উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমে মাইক্রোসফট অফিস অপরিহার্য। অফিসের দরকারী ফাইগুলো ভাইরাসে আক্রান্ত হলে বা অনান্য কারনে মুছে গেলে বা নষ্ট হলে খোলা যায় না। এসব ফাইলগুলো সহজে এবং দ্রুত রিকভার করার বিভিন্ন সফটওয়্যার আছে। এগুলোর মধ্যে ওয়ান্ডারশেয়ার অফিস রিকভারী অন্যতাম। এই সফটওয়্যার অফিস ৯৭ থেকে ২০০৭ পর্যন্ত সকল ধরনের ফাইল এবং পিডিএফ সমর্থন করে।
মাত্র ২.৮ মেগাবাইটের সফটওয়্যারটি http://www.data-recovery-utilities.com/office-recovery/ থেকে ডাউনলোড করা যাবে। বর্তমানে বিনামূল্যে সফটওয়্যারটি লাইসেন্স কী পাওয়া যাচ্ছে। এই ফ্রি অফারটি ১০এপ্রিল ২০১০ পর্যন্ত কার্যকর থাকবে। ফ্রি লাইসেন্স কী পেতে অফিস রিকভারী পেজে গিয়ে Get Keycode Free বাটনে ক্লিক করে নাম এবং ইমেইল ঠিকানা লিখে Get Keycode বাটনে ক্লিক করলে ইমেইলে কীকোডসহ সরাসরি ডাউনলোড লিংক আসে।

Monday, February 15, 2010

উইন্ডোজের সুর বদল করুন

উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম চালু এবং বন্ধ করার সময় চাইলেনানা ধরনের সুর শোনা যায়। এতে সাধারণত স্বয়ংক্রিয়ভাবে সুর ঠিক করা থাকে। ইচ্ছে করলে এ সুর বদলানো যায়। এ জন্য *.wav ফাইল নির্বাচন করতে হবে। তবে ফাইলটির আকার ১ মেগাবাইটের মধ্যে হতে হবে। আপনার পছন্দের সুরটি অন্য ফরম্যাটে থাকলে *.wav-এ রূপান্তর করে নিন। এবার পছন্দের সুরটি Windows XP Startup ও Windows XP Shutdown নামে সংরক্ষণ (সেভ) করুন। এবার ফাইলদুটি C:\Windows\Media-তে কপি অথবা পেস্ট করলেই তা উইন্ডোজের সুর হিসেবে বাজবে।
কাজটি অন্যভাবেও করা যায়। যেকোন wav ফাইলকে যেকোন ফোল্ডার থেকে ব্রাউজ করেও এ কাজটি করা যায়। যেমনঃ Start> Control Panel> Sound And Audio Devices Properties>select SOUND tab>Sound scheme>select windows default. from programe event select “Start Windows” Click Browse এখন আপনার পছন্দের যেকোন WAV ফাইলকে যেকোন ফোল্ডার থেকে সিলেক্ট করুন । Play বাটনে কিক্ল করুন এখন আপনার প্রত্যাশিত মিউজিকটা শুনতে পাবেন। এখন Apply & Ok-তে কিক্ল ...

অনলাইন থেকে জিপ ফাইল আনজিপ করুন



আপনাদেরকে একটি ওয়েবসাইটের খোঁজ দিচ্ছি, যেখান থেকে সরাসরি জিপ করা ফাইলগুলো আনজিপ করে নেয়া যাবেএই সাইট থেকে 7z, ZIP, GZIP, BZIP2, TAR, RAR, CAB, ISO, ARJ, LZHCHM, Z, CPIO, RPM, DEB এবং NSIS ফরম্যাটের কম্প্রেস্‌ড ফাইলগুলো আনজিপ করতে পারবেন পাশাপাশি অন্য সাইট থেকে সরাসরি কম্প্রেস্‌ড ফাইল আনজিপ করে ডাউনলোড করা যাবে এজন্য শুধু ফাইলটির URL কপি পেষ্ট করে দিন তবে সীমাবদ্ধতা হল সর্বোচ্চ ১০০ মেগাবাইট পর্যন্ত ফাইলকে আনজিপ করা যাবে
এই ওয়েবসাইটের ঠিকানা হল এখানে

Thursday, February 11, 2010

আপনার জন্য একটা কাজের সফটওয়্যার

আসলে কম্পিউটারে বসলে বাংলা লেখা মুঠেও লিখতে ইচ্ছা করে না। কিন্তু আজকে চিন্তা করলাম আপনাদেরকে একটা সফটওয়্যারের সাথে পরিচয় করিয়ে দিব। অবশ্যই এই সফটওয়্যারটার সর্ম্পকে আমি অনেক আগে থেকে জানতাম, হয়ত আপনারাও জানেন, আবার এটাও ঠিক অনেকে হয়ত জানে না। এই সফটওয়্যারটার নাম হচ্ছে উইন্ডোস ডক্টর। অনেক সময় অনেক অপ্রয়োজনীয় টেম্পরারি,বেকআপ ইত্যাদি... ইত্যাদি... ফাইলের কারণে কম্পিউটারের গতি কমে যায় এবং বিভিন্ন এরর দেখায়। আর তাই এই সফটওয়্যার দ্বারা scan করে সব এরর মুছে ফেলা যাবে এবং আপনার কম্পিউটার হবে খুব দ্রুতগতি সম্পন্ন।আসলে কম্পিউটারে বসলে বাংলা লেখা মুঠেও লিখতে ইচ্ছা করে না। কিন্তু আজকে চিন্তা করলাম আপনাদেরকে একটা সফটওয়্যারের সাথে পরিচয় করিয়ে দিব। অবশ্যই এই সফটওয়্যারটার সর্ম্পকে আমি অনেক আগে থেকে জানতাম, হয়ত আপনারাও জানেন, আবার এটাও ঠিক অনেকে হয়ত জানে না। এই সফটওয়্যারটার নাম হচ্ছে উইন্ডোস ডক্টর। অনেক সময় অনেক অপ্রয়োজনীয় টেম্পরারি,বেকআপ ইত্যাদি... ইত্যাদি... ফাইলের কারণে কম্পিউটারের গতি কমে যায় এবং বিভিন্ন এরর দেখায়। আর তাই এই সফটওয়্যার দ্বারা scan করে সব এরর মুছে ফেলা যাবে এবং আপনার কম্পিউটার হবে খুব দ্রুতগতি সম্পন্ন।
সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করুন এখান থেকে

Tuesday, January 12, 2010

$39.99 ডলার বাচিয়ে নিন, সাথে আপনার মুল্যবান সময়ও!!! না দেখলে সত্যিই মিস্ করবেন

আজ আমি আপনাদের একটি চমৎকার এবং প্রয়োজনীয় সফটওয়্যারের সাথে পরিচয় করিয়ে দেব যার মুল্য $39.99 ডলার টাকাটাই বড় কথা নয় কথার মধ্যে কথা হল এটা দিয়ে আপনি আপনার মুল্যবান সময় বাচাতে পারবেন বলে আশা রাখি ধরুন কম্পিউটারের এমন কিছু কাজ আছে যা আপনার প্রায় সময়ই করতে হয় যদি এমন হত—“একটি .exe ফাইলে ডাবল ক্লীক করলেই আপনার সেই কাজটি কম্পিউটার অটোমেটিক করতে থাকবে“ আর এই ফাকে আপনি আপনার অন্য কাজ গুলো সেরে ফেলুন অথবা আমার মত নাকে তেল দিয়ে ঘুমান
হ্যা…. ঠিক এরকমই একটা সফটওয়্যারের সাথে আপনাদের সাথে শেয়ার করব সফটওয়্যারটির নাম হচ্ছে Macro Recorder তো চলুন দেখি সফটওয়্যারটি কিভাবে কাজ করেঃ
০১ প্রথমে সফটওয়্যারটি ইন্সটল করে রান করুন
০২ এবার Start Recording বাটনে ক্লীক করুন


Start Recording Button
০৩ তারপর আপনার সেই কাজটি অর্থাৎ যে কাজটি আপনাকে প্রায় সময়ই করতে হয় তা সম্পন্ন করুন
০৪ এবার কাজ শেষে কীবোর্ড থেকে Scroll Lock কীটি চাপুন অথবা মনিটর স্ক্রীণের Stop বাটনে ক্লীক করুন


Stop Button
আপনি যখন কাজটি শেষ করবেন তখন আপনি কি কি কাজ সম্পন্ন করেছেন তার বিস্তারিত চলে আসবে আপনি ইচ্ছা করলে এগুলো পরিবর্তন করতে পারেন যে কমান্ডটি পরিবর্তন করতে চান সেটির ওপর রাইট ক্লীক করে Edit selected command সিলেক্ট করলে Edit এর অপশন গুলো পাবেন


Macro Recorder
০৫ এবার File মেনুস্থ Save এ ক্লীক করে সেভ করুন এটি সেভ .mcr হবে ফরম্যাটে
০৬ এবার File মেনুস্থ Compile to EXE তে ক্লীক করে সেভ করুন অতঃপর OK বাটনে ক্লীক করুন (যদি কোন সমস্যা হয় তাহলে প্রোগ্রামটি থেকে বের হয়ে আসুন এবং আপনার সেভকৃত .mcr হবে ফরম্যাটের ফাইলটিতে ডাবল ক্লীক করে অপেন করে ০৬ নং কাজটি আবার অনুসরন করুন)
০৭ তারপর বের হয়ে আসুন এবার যখনই আপনার এই কাজটি করার দরকার হবে আপনার সেভকৃত EXE ফাইলটিতে ডাবল ক্লীক করুন তারপর দেখুন মজা!!!!!!! (EXE ফাইলটিতে ডাবল ক্লীক করার পর মাউস বা কীবোর্ড থেকে বিরত থাকুন কারন মাউস বা কীবোর্ড এ কাজ করলেও EXE ফাইলটির কাজ চলতে থাকবে)
সফটওয়্যার টিতে Insert Toolbar আছে যা আপনার বিভিন্ন কমান্ড কে আরো Intelligent করে তুলবে এছাড়া আপনি সফটওয়্যারটি আরো ঘাটাঘাটি করে দেখতে পারেন



সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করুন এখান থেকে
আর নমুনা দেখতে ডাউনলোডকৃত ফাইলটির ভেতরের test.exe ফাইলটি অপেন করবেন
ফ্রি মুভি, গেমস্, গান, ইবুক, ওয়ালপেপার, সফটওয়্যারসহ আরো অনেক কিছু ডাউনলোড করুন এখান থেকে
সমস্যা হলে বা ভাল লাগলে মন্তব্য করবেন আপনাদের মুল্যবান সময় নষ্ট করার জন্য আমি দুঃখিত আর আমার ভুলত্রুটি ক্ষমা করবেন এবং সবাইকে ধন্যবাদ



ইন্টারনেটের গতি বাড়ান গুগল DNS এর সাহায্যে

্রথমেই বলে নেই DNS রিসলভিং কি । আমরা কোন ওয়েবসাইট দেখতে যখন কোন Address লিখি, তখনতা লিখি সাইটির ডোমেন নেম আকারে (যেমন: www.google.com) । DNS server এই নামকে আইপি Address-এ রুপান্তর করে (যেমন: 74.125.45.100) । প্রত্যেকবারই এটা করতে হয় এবং বেশীরভাগ ওয়েবসাইটের সঠিক আইপি পেতে কয়েকবার রিসলভিং করতে হয় । তাছাড়া যখন অনেকজন একই সাথে অনেকগুলো পেজ ভিজিট করে তখন স্বাভাবিকভাবেই server এ চাপ পরেও রিসলভিং এ কিছুটা সময়বেশী লাগে তাই পেজ লোড হতেও বেশী সময় লাগে । এই সমস্যা থেকে কিছুটা স্বস্তি দিতে আইএসপি ছাড়াও DNS resolver server ব্যবহার করা হয় (যেমন: Open DNS) । বেশ কয়েকদিন হল গুগল নিজস্ব DNS সার্ভিস চালু করেছে । গুগল সার্ভিসটি চালু করেছে যাতে আরো দ্রুত ওয়েবসাইট ভিজিট করা যায় ।অনেকেই হয়ত এর দ্বারা লাভও হচ্ছেন । আমার নিজেরটা অব্যশ বুঝে উঠতে পারছি না !
আপনি নিজে এই সার্ভিসটি উপভোগ করতে পারবেন । গুগল নিজস্ব DNS Server Address হচ্ছে 8.8.8.8 ( এটা বাংলা চার নয় ,ইংরেজী আট)
এবং 8.8.4.4 । আপনার আইএসপি এর দেয়া DNS Server Address কে এগুলো দ্বারা রিপ্লেস করে নিন । DNS Server Address সেটিংস XP, Vista , 7 , Ubuntu এ ভিন্ন ভিন্ন জায়গায় অবস্থিত, তাই দেখালাম না । তাছাড়া অনেক ছোট ছোট টুল পাওয়া যায় যার দ্বারা এক ক্লিকেই এটি আইএসপি এর এবং গুগলের DNS Server Address এ সুইচ করতে পারবেন । নিচে একটি এমন একটি টুল দিলাম ।
Google DNS Helper: এটি একটি পোর্টেবল টুল । এটি চালু করে Switch to Google DNS এ ক্লিক করলেই আপনার সেটিংস পরিবর্তন হয়ে যাবে । তারপর Restore DNS এ ক্লিক করলে আগের সেটিংসে ফিরত যাবে । ডাউনলোড

Windows xp কে পরিবর্তন করুন আপনি নিজেই

আমরা অনেকেই Windows xp ব্যবহার করি একটানা অনেকদিন ব্যবহারের পর কম্পিউটারের ইন্টারফেসটি দেখতে আর ভাল লাগেনা এই অবস্থায় প্রয়োজন হয় নতুন একটি ইন্টারফেসের আর এই মুহুর্তে আপনি আপনার কম্পিউটারের ইন্টারফেস পরিবর্তন পারেন খুব সহজে যে কোন থিম দিয়ে আপনার কম্পিউটারের ফেস যদি Service pack 3 এর মত করতে চান তাহলে Seven_Remix_XP_2_0_by_Niwradsoft এই সফটওয়ারটি ডাউনলোড করে সেটঅঅপ দিয়ে দেখুন আপনার কম্পিউটারের ইন্টারফেস পরিবর্তন হয়ে গেছে টিক সার্ভিস প্যাত ৩ আর এই সফটওয়ারটি ডাউনলোড করবেন এই লিংক থেকে www.softpedia.com

Sunday, January 3, 2010

সব ফরম্যাটের ফাইল চালাতে পারে Total Video Player


Total Video Player হল এমন একটি প্লেয়ার যার নামটা পুরোপুরি স্বার্থক। কারণ এটি সব রকমের ভিডিও ফাইল প্লে করতে পারে। ভিডিও ছাড়াও এটি প্রায় সব রকমের অডিও ফাইল ও প্লে করতে পারে। সর্বোপরি এটি একটি ফ্রিওয়্যার। ছোট সাইজের এই প্লেয়ারের জন্য আলাদাভাবে কোন কোডেক ইনস্টল করার দরকার হয় না,‌‌‌ নিজের বিল্টইন কোডেক দিয়েই প্রায় সব কিছু প্লে করতে পারে। যেসব ফরম্যাট এই প্লেয়ার সাপোর্ট করে তা হল, MPEG4 (.mp4), H264/AVC mpeg4(.mp4), 3gp(.3gp, 3g2), WMV (.wmv), Zune (.wmv), ASF (.asf), SAMSUNG L55W DC (.mp4), CASIO (.avi), KODAK DC V550 (.mov), iPod mpeg4 mov (.mov), iPod mpeg4 (.mp4), iPod H264 (.mp4), iPhone mpeg4 (.mp4), iPhone H264 (.mp4), Apple TV mpeg4 (.mp4), Apple TV H264 (.mp4), Game Psp (.mp4), Nokia cellphone (.mp4, .3gp), Sony cellphone (.mp4, .3gp), Ms Mpeg4 AVI (.avi), Divx AVI (.avi), Xvid AVI (.avi), H264 AVI (.avi), Mjpeg AVI (.avi), HuffYUV AVI (.avi), Swf Video (.swf), FLV video(.flv), Gif Animation (.gif), NTSC/PAL DVD, NTSC/PAL SVCD, NTSC/PAL VCD Mpeg4 Mov (.mov), Apple Quicktime (.mov), HD Mpeg TS (.ts), MPEG1 (.mpg, mpeg), WAV, CD disc, MPEG audio(.mp3, mp2), Ms WAV (.wav), Ms WMA (.wma), OGG (.ogg), Amr audio (.amr), Awb audio (.awb), AC3 (.ac3), SUN AU format (.au), m4a (mp4 audio), aac (aac audio), mmf (mmf audio), Flac (flac audio)। ডাউনলোড করুন এই লিংক থেকে।