এর আগে আমরা ফোল্ডার লক বা ফাইল প্রটেক্ট করার জন্য অনেক এপ্লিকেশনের কথা আলোচনা করেছি।যেমন freehide folder,folder lock ইত্যাদি।Cryptor ফোল্ডার লক বা ফাইল প্রটেক্ট করার জন্য আর একটি গ্রেট ইউটিলিটী।Cryptor উইন্ডোস এবং ম্যাক এই দুটি প্লাটফর্মের জন্যই কাজ করে থাকে।এর মাধ্যমে মাত্র দুটি ক্লিকেই যে কোন ফোল্ডার বা ফাইলকে প্রটেক্ট করা যাবে অন দি ফ্লাই।এপ্লিকেশনটি ইনস্টলেশের পরে রান করে Add ট্যাবে ক্লিক করে ফোল্ডার বা ফাইল সেলেক্ট করতে হবে।
এর পরে Encrypt/Decrypt ট্যাবে ক্লিক করলে প্যাসওয়ার্ড দিয়ে দিতে হবে,একবার প্যাসওয়ার্ড দেওয়া হলে এপ্লিকেশনটি এক্সিট করতে হবে।
এখন চাইলে প্রটেক্ট করা ফাইল বা ফোল্ডারটির অরিজিন্যাল ফাইল বা ফোল্ডারটিকে ডিলিট করা যাবে এবং Encrypt করা ফাইলটিকে usb তেও কপি করা যাবে।ফাইলগুলিকে অপেন করার দরকার পড়লে এপ্লিকেশনটি রান করে ফাইল সেলেক্ট করে Encrypt/Decrypt ট্যাবে ক্লিক করে প্যাসওয়ার্ড দিয়ে অপেন করা যাবে।আপডেট এবং অনান্য সেটিং Preferences ট্যাবে ক্লিক করে মেনটেন্ট করা যাবে।
Computer Information
Monday, May 10, 2010
Saturday, April 24, 2010
আপনার পেনড্রাইভ ওপেন করুন নির্ভয়ে।
পেনড্রাইভ এর অটোরান ফাইল থেকেই সাধারণত যতসব ভাইরাস অটোমেটিক্যালি কম্পিউটারে প্রবেশ করে। আর এই অটোরান রিমুভ করার জন্য অনেক সফটওয়্যারই আমরা ব্যবহার করি। ঠিক এরই মত কিন্তু আরো একটু কার্যকরি এবং লাইটওয়েট সফটওয়্যার USB-Guardian।
USB-Guardian খুবি ছোট একটা সফটওয়্যার যা আপনার সিস্টেম মেমরির মাত্র ৪০০ কেবি জায়গা দখল করবে। পেনড্রাইভ কম্পিউটারে সংযুক্ত করার সংগে সংগেই সফটওয়্যারটি অটোমেটিক্যালি আপনার পেনড্রাইভ টি যেকোন অটোরান ভাইরাস এর জন্য স্ক্যান করবে। অটোরান ফাইল এ সাধারণত একটি এক্সটার্নাল প্রোগাম চালানোর ইনফরমেশন থাকে। USB-Guardian অটোরান ফাইলটির মধ্যেকার ইনফরমেশন অনুযায়ী এক্সটার্নাল প্রোগামটিকে খুঁজে বের করে ফাইলগুলো কে সম্পূর্ণভাবে ব্লক করে। আপনি নিজে থেকেও ফাইলগুলো ডাবল ক্লিক করে আর রান করাতে পারবেন না।
কোন সন্দেহজনক ফাইল পেলে সফটওয়্যারটি আপনাকে একটি উইন্ডোতে ব্লক করা ফাইলগুলো শো করবে। আপনি সেখান থেকে ইচ্ছা করলে ফাইলগুলো ডিলিট করতে পারবেন। আপনার যদি মনে হয় যে ফাইলগুলো ক্ষতিকর নয়, তবে সেগুলোকে আনব্লক ও করতে পারবেন।
স্ক্যান এবং ব্লক করার পর USB-Guardian আপনার পেন-ড্রাইভ টি সেফলি ওপেন করবে। এবং USB-Guardian অন থাকা অবস্থায় আপনি পেন-ড্রাইভ নির্ভয়ে ডাবল ক্লিক করেও ওপেন করতে পারবেন।
Wednesday, April 21, 2010
গুগল ক্রোমে সরাসরি ক্রিকেট স্কোর দেখা
ক্রিকেট খেলার স্কোর জানতে বিভিন্ন ওয়েবসাইটে ঢুকতে হয়। তবে গুগল ক্রোমে একটি এক্সটেনশন ইনস্টল করে সরাসরি ক্রিকেট খেলার লাইভ স্কোর দেখা যাবে। এজন্য https://chrome.google.com/extensions/detail/ijhlikjoigjegofbedmfmlcfkmhabldh থেকে ইএসপিএন ক্রিকইনফোর অফিসিয়াল এক্সটেনশনটি ইনস্টল করুন। তাহলে এড্রেসবারের ডানে ক্রিকইনফোর আইকন দেখা যাবে। এই আইকনে ক্লিক করলে ইএসপিএন ক্রিকইনফোর চলতি সকল ক্রিকেট খেলার স্কোর এবং সংবাদ দেখা যাবে।
জিমেইলের নতুন কিছু সুবিধা
লিখেছেন মেহেদী আকরাম,
সম্প্রতি জিমেইলে নতুন কিছু সুবিধা দিয়েছে এগুলো হচ্ছে মেইলের সাথে আমন্ত্রণ জানানো, ড্রাগ ড্রপের মাধ্যমে ফাইল এ্যাটাচ করা, সাব লেবেল তৈরী করা এবং মেইলে প্রবেশ না করেই মেইলের সারাংশ দেখা।
ইনভাইটেশন (আমন্ত্রণ): জিমেইলে মেইল করতে গেলে সাবজেক্টের নিচে Attach a file এর ডানে Insert: invitation নামে নতুন একটি লিংক আছে। এই invitation এ ক্লিক করে ডায়ালগ বক্সে আমন্ত্রণের বিষয়, তারিখ এবং সময়, স্থান ইত্যাদি লিখে ক্যালেণ্ডার নির্বাচন করুন এবং নিচের Insert invitation বাটনে ক্লিক করুন তাহলে মেইলের বডিতে সংযুক্ত হবে। এবার যাকে যাকে এই মেইল করবেন তাদের নাম এই আমন্ত্রণে সয়ংক্রিয়ভাবে যুক্ত হবে। কোন পরিবর্তন করতে চাইলে মেইলের বডিতে থাকা ইনভাইটেশনের উপরে মাউস ধরে Edit এ ক্লিক করে পরিবর্তন করতে পারবেন।
ড্রাগ ড্রপ এ্যাটাচমেন্ট: মেইলে কোন ফাইল এ্যাটাচ করতে হলে তা ব্রাউজ করে যুক্ত করতে হয়। কিন্তু জিমেইলে উক্ত ফাইলটি ড্রাগ করে এনে মেইলের উপরে ধরলে Drop Files Here আসলে ফাইলটি ছেড়ে দিলেই এ্যাটাচ শুরু হবে।
নেস্টেড লেবেল: জিমেইলের লেবেলর ভিতরে আরেকটি লেবেল পদ্ধতি হচ্ছে নেস্টেড লেবেল। নেস্টেড লেবেল সক্রিয় করতে হলে সেটিং থেকে ল্যাব ট্যাবে গিয়ে Nested Labels এর Enable বাটন চেক করে সেভ করতে হবে। এখন যদি Home লেবেলের ভিতরে Family লেবেল তৈরী করতে চাইলে লেবেল গিসাবে Home/Family লিখলেই হবে। এভাবে পূর্বের লেবেলগুলোও সম্পাদনা করা যাবে।
ম্যাসেজ স্ন্যাক পিক: জিমেইলের কোন মেইলের ভিতরে না ঢুকেই মেইলের মূল অংশ দেখা যাবে এই সুবিধার মাধ্যমে। এজন্য জিমেইলে সেটিং থেকে ল্যাব ট্যাবে গিয়ে Message Sneak Peek এর Enable বাটন চেক করে সেভ করলে কোন মেইলের উপরে মাউসের ডান বাটন ক্লিক করলে মেইলের অভ্যন্তরের কিছু অংশ পড়া যাবে।
সম্প্রতি জিমেইলে নতুন কিছু সুবিধা দিয়েছে এগুলো হচ্ছে মেইলের সাথে আমন্ত্রণ জানানো, ড্রাগ ড্রপের মাধ্যমে ফাইল এ্যাটাচ করা, সাব লেবেল তৈরী করা এবং মেইলে প্রবেশ না করেই মেইলের সারাংশ দেখা।
ইনভাইটেশন (আমন্ত্রণ): জিমেইলে মেইল করতে গেলে সাবজেক্টের নিচে Attach a file এর ডানে Insert: invitation নামে নতুন একটি লিংক আছে। এই invitation এ ক্লিক করে ডায়ালগ বক্সে আমন্ত্রণের বিষয়, তারিখ এবং সময়, স্থান ইত্যাদি লিখে ক্যালেণ্ডার নির্বাচন করুন এবং নিচের Insert invitation বাটনে ক্লিক করুন তাহলে মেইলের বডিতে সংযুক্ত হবে। এবার যাকে যাকে এই মেইল করবেন তাদের নাম এই আমন্ত্রণে সয়ংক্রিয়ভাবে যুক্ত হবে। কোন পরিবর্তন করতে চাইলে মেইলের বডিতে থাকা ইনভাইটেশনের উপরে মাউস ধরে Edit এ ক্লিক করে পরিবর্তন করতে পারবেন।
ড্রাগ ড্রপ এ্যাটাচমেন্ট: মেইলে কোন ফাইল এ্যাটাচ করতে হলে তা ব্রাউজ করে যুক্ত করতে হয়। কিন্তু জিমেইলে উক্ত ফাইলটি ড্রাগ করে এনে মেইলের উপরে ধরলে Drop Files Here আসলে ফাইলটি ছেড়ে দিলেই এ্যাটাচ শুরু হবে।
নেস্টেড লেবেল: জিমেইলের লেবেলর ভিতরে আরেকটি লেবেল পদ্ধতি হচ্ছে নেস্টেড লেবেল। নেস্টেড লেবেল সক্রিয় করতে হলে সেটিং থেকে ল্যাব ট্যাবে গিয়ে Nested Labels এর Enable বাটন চেক করে সেভ করতে হবে। এখন যদি Home লেবেলের ভিতরে Family লেবেল তৈরী করতে চাইলে লেবেল গিসাবে Home/Family লিখলেই হবে। এভাবে পূর্বের লেবেলগুলোও সম্পাদনা করা যাবে।
ম্যাসেজ স্ন্যাক পিক: জিমেইলের কোন মেইলের ভিতরে না ঢুকেই মেইলের মূল অংশ দেখা যাবে এই সুবিধার মাধ্যমে। এজন্য জিমেইলে সেটিং থেকে ল্যাব ট্যাবে গিয়ে Message Sneak Peek এর Enable বাটন চেক করে সেভ করলে কোন মেইলের উপরে মাউসের ডান বাটন ক্লিক করলে মেইলের অভ্যন্তরের কিছু অংশ পড়া যাবে।
Sunday, April 11, 2010
আবারও এসএমএস করুন একদম ফ্রী এবং যত খুশী তথ।
আর নয় Registration এর ঝামেলা এখন থেকে Registration ছাড়াই SMS করুন যত খুশি তত ফ্রি। এটি আমার প্রথম লেখা এই টিপস টি যদি আপনার ভাল লাগে তাহলে অবশ্যই comment করবেন। সাইটির ঠিকানা হচ্ছে for-ever.us। এস এম এস করার সময় অবশ্যই নাম্বারের আগে দেশের কোড দিতে হবে। (০০) এর ক্ষেত্রে (+) দিতে হবে।
Monday, March 8, 2010
আপনি কি আপনার ড্রাইভের আইকন পরিবর্তন করতে চান???????
আসলে মাই কম্পিউটারের কোন ড্রইভের আইকন সাধারনত পরিবর্তন করা যায় না। কিন্তূ খুব সহজেই যে কোন ড্রাইভের আইকন পরিবর্তন করা যায়
১. যে ড্রইভের আইকন পরিবর্তন করবেন সেই ড্রইভে একটি আইকন ফাইল open করতে হবে । (ধরি আইকন ফাইলটির নাম Test.ico)
২.এখন Notepad খুলে লিখতে হবে
[Autorun]
icon=Rupom.ico
৩. এখন যে ড্রইভের আইকন পরিবর্তন করবো সেই ড্রাইভে Autorun.inf নামে Notepad এর ফাইলটি সেভ করি।
কম্পিউটার Restart দিই। তাহলে আপনি দেখতে পারবেন আপনার কারিগরি।
১. যে ড্রইভের আইকন পরিবর্তন করবেন সেই ড্রইভে একটি আইকন ফাইল open করতে হবে । (ধরি আইকন ফাইলটির নাম Test.ico)
২.এখন Notepad খুলে লিখতে হবে
[Autorun]
icon=Rupom.ico
৩. এখন যে ড্রইভের আইকন পরিবর্তন করবো সেই ড্রাইভে Autorun.inf নামে Notepad এর ফাইলটি সেভ করি।
কম্পিউটার Restart দিই। তাহলে আপনি দেখতে পারবেন আপনার কারিগরি।
Tuesday, February 23, 2010
বিনামূল্যে অফিস ফাইল রিকভারি সফটওয়্যার
”"”"”"”"লিখেছেন মেহেদী আকরাম”"”"”"”"”"
উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমে মাইক্রোসফট অফিস অপরিহার্য। অফিসের দরকারী ফাইগুলো ভাইরাসে আক্রান্ত হলে বা অনান্য কারনে মুছে গেলে বা নষ্ট হলে খোলা যায় না। এসব ফাইলগুলো সহজে এবং দ্রুত রিকভার করার বিভিন্ন সফটওয়্যার আছে। এগুলোর মধ্যে ওয়ান্ডারশেয়ার অফিস রিকভারী অন্যতাম। এই সফটওয়্যার অফিস ৯৭ থেকে ২০০৭ পর্যন্ত সকল ধরনের ফাইল এবং পিডিএফ সমর্থন করে।
মাত্র ২.৮ মেগাবাইটের সফটওয়্যারটি http://www.data-recovery-utilities.com/office-recovery/ থেকে ডাউনলোড করা যাবে। বর্তমানে বিনামূল্যে সফটওয়্যারটি লাইসেন্স কী পাওয়া যাচ্ছে। এই ফ্রি অফারটি ১০এপ্রিল ২০১০ পর্যন্ত কার্যকর থাকবে। ফ্রি লাইসেন্স কী পেতে অফিস রিকভারী পেজে গিয়ে Get Keycode Free বাটনে ক্লিক করে নাম এবং ইমেইল ঠিকানা লিখে Get Keycode বাটনে ক্লিক করলে ইমেইলে কীকোডসহ সরাসরি ডাউনলোড লিংক আসে।
মাত্র ২.৮ মেগাবাইটের সফটওয়্যারটি http://www.data-recovery-utilities.com/office-recovery/ থেকে ডাউনলোড করা যাবে। বর্তমানে বিনামূল্যে সফটওয়্যারটি লাইসেন্স কী পাওয়া যাচ্ছে। এই ফ্রি অফারটি ১০এপ্রিল ২০১০ পর্যন্ত কার্যকর থাকবে। ফ্রি লাইসেন্স কী পেতে অফিস রিকভারী পেজে গিয়ে Get Keycode Free বাটনে ক্লিক করে নাম এবং ইমেইল ঠিকানা লিখে Get Keycode বাটনে ক্লিক করলে ইমেইলে কীকোডসহ সরাসরি ডাউনলোড লিংক আসে।
Monday, February 15, 2010
উইন্ডোজের সুর বদল করুন
উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম চালু এবং বন্ধ করার সময় চাইলেনানা ধরনের সুর শোনা যায়। এতে সাধারণত স্বয়ংক্রিয়ভাবে সুর ঠিক করা থাকে। ইচ্ছে করলে এ সুর বদলানো যায়। এ জন্য *.wav ফাইল নির্বাচন করতে হবে। তবে ফাইলটির আকার ১ মেগাবাইটের মধ্যে হতে হবে। আপনার পছন্দের সুরটি অন্য ফরম্যাটে থাকলে *.wav-এ রূপান্তর করে নিন। এবার পছন্দের সুরটি Windows XP Startup ও Windows XP Shutdown নামে সংরক্ষণ (সেভ) করুন। এবার ফাইলদুটি C:\Windows\Media-তে কপি অথবা পেস্ট করলেই তা উইন্ডোজের সুর হিসেবে বাজবে।
কাজটি অন্যভাবেও করা যায়। যেকোন wav ফাইলকে যেকোন ফোল্ডার থেকে ব্রাউজ করেও এ কাজটি করা যায়। যেমনঃ Start> Control Panel> Sound And Audio Devices Properties>select SOUND tab>Sound scheme>select windows default. from programe event select “Start Windows” Click Browse এখন আপনার পছন্দের যেকোন WAV ফাইলকে যেকোন ফোল্ডার থেকে সিলেক্ট করুন । Play বাটনে কিক্ল করুন এখন আপনার প্রত্যাশিত মিউজিকটা শুনতে পাবেন। এখন Apply & Ok-তে কিক্ল ...
কাজটি অন্যভাবেও করা যায়। যেকোন wav ফাইলকে যেকোন ফোল্ডার থেকে ব্রাউজ করেও এ কাজটি করা যায়। যেমনঃ Start> Control Panel> Sound And Audio Devices Properties>select SOUND tab>Sound scheme>select windows default. from programe event select “Start Windows” Click Browse এখন আপনার পছন্দের যেকোন WAV ফাইলকে যেকোন ফোল্ডার থেকে সিলেক্ট করুন । Play বাটনে কিক্ল করুন এখন আপনার প্রত্যাশিত মিউজিকটা শুনতে পাবেন। এখন Apply & Ok-তে কিক্ল ...
অনলাইন থেকে জিপ ফাইল আনজিপ করুন
আপনাদেরকে একটি ওয়েবসাইটের খোঁজ দিচ্ছি, যেখান থেকে সরাসরি জিপ করা ফাইলগুলো আনজিপ করে নেয়া যাবে।এই সাইট থেকে 7z, ZIP, GZIP, BZIP2, TAR, RAR, CAB, ISO, ARJ, LZHCHM, Z, CPIO, RPM, DEB এবং NSIS ফরম্যাটের কম্প্রেস্ড ফাইলগুলো আনজিপ করতে পারবেন। পাশাপাশি অন্য সাইট থেকে সরাসরি কম্প্রেস্ড ফাইল আনজিপ করে ডাউনলোড করা যাবে। এজন্য শুধু ফাইলটির URL কপি পেষ্ট করে দিন। তবে সীমাবদ্ধতা হল সর্বোচ্চ ১০০ মেগাবাইট পর্যন্ত ফাইলকে আনজিপ করা যাবে।
এই ওয়েবসাইটের ঠিকানা হল এখানে
Thursday, February 11, 2010
আপনার জন্য একটা কাজের সফটওয়্যার
আসলে কম্পিউটারে বসলে বাংলা লেখা মুঠেও লিখতে ইচ্ছা করে না। কিন্তু আজকে চিন্তা করলাম আপনাদেরকে একটা সফটওয়্যারের সাথে পরিচয় করিয়ে দিব। অবশ্যই এই সফটওয়্যারটার সর্ম্পকে আমি অনেক আগে থেকে জানতাম, হয়ত আপনারাও জানেন, আবার এটাও ঠিক অনেকে হয়ত জানে না। এই সফটওয়্যারটার নাম হচ্ছে উইন্ডোস ডক্টর। অনেক সময় অনেক অপ্রয়োজনীয় টেম্পরারি,বেকআপ ইত্যাদি... ইত্যাদি... ফাইলের কারণে কম্পিউটারের গতি কমে যায় এবং বিভিন্ন এরর দেখায়। আর তাই এই সফটওয়্যার দ্বারা scan করে সব এরর মুছে ফেলা যাবে এবং আপনার কম্পিউটার হবে খুব দ্রুতগতি সম্পন্ন।আসলে কম্পিউটারে বসলে বাংলা লেখা মুঠেও লিখতে ইচ্ছা করে না। কিন্তু আজকে চিন্তা করলাম আপনাদেরকে একটা সফটওয়্যারের সাথে পরিচয় করিয়ে দিব। অবশ্যই এই সফটওয়্যারটার সর্ম্পকে আমি অনেক আগে থেকে জানতাম, হয়ত আপনারাও জানেন, আবার এটাও ঠিক অনেকে হয়ত জানে না। এই সফটওয়্যারটার নাম হচ্ছে উইন্ডোস ডক্টর। অনেক সময় অনেক অপ্রয়োজনীয় টেম্পরারি,বেকআপ ইত্যাদি... ইত্যাদি... ফাইলের কারণে কম্পিউটারের গতি কমে যায় এবং বিভিন্ন এরর দেখায়। আর তাই এই সফটওয়্যার দ্বারা scan করে সব এরর মুছে ফেলা যাবে এবং আপনার কম্পিউটার হবে খুব দ্রুতগতি সম্পন্ন।
সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করুন এখান থেকে
সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করুন এখান থেকে
Subscribe to:
Posts (Atom)